অর্থাৎ, হে আল্লাহ আপনি হক্ক, এবং সত্য। আপনার কথাও সত্য, নিশ্চয়ই আপনি যা কিতাব(কুরআন) নাযিল করেছেন, তাঁর মধ্যে বলেছেন, “আমাকে ডাকো, আমার নিকট দু‘আ করো। আমি তোমাদের দু‘আ কবুল করবো, মঞ্জুর করবো। (সূরা মুমিনঃ ৬০ঃ২৪);
“নিশ্চয়ই আপনি ওয়াদার খিলাফ করেন না।” আর যখন আমার বান্দাগন আমার সম্পর্কে আপনার নিকট জিজ্ঞাসা করে, (তখন আপনি তাঁদেরকে বলে দিন) আমি তো বান্দার নিকটেই আছি, দু‘আকারীর দু‘আ আমি কবুল করে থাকি, মঞ্জুর করে থাকি, যখন তারা আমাকে ডাকে, আমার নিকট দু‘আ করে। তাদেরও উচিত, আমার বিধানগুলো মেনে নেয়া আর আমার প্রতি দৃঢ় বিশ্বাস রাখা। আশা করা যায় যে, তারা হিদায়াত লাভ করতে পারবে (সূরা বাকারাঃ ১৮৬)।
হে রাসুল, আপনি আমার বান্দাগণকে সুসংবাদ দিন যে, আমি অত্যন্ত ক্ষমাশীল ও পরম দয়ালু। আর এটাও তাদের জানিয়ে দিন যে আমার আযাব (শাস্তি), সেটাও বড় যন্ত্রণাদায়ক বটে। (সূরা হিজরঃ আয়াত ৪৯–৫০)।
তোমরা আল্লাহর রহমত থেকে নিরাশ হয়ো না; নিশ্চয়ই আল্লাহ তায়ালা চাইলে সমস্ত গুনাহ মাফ করে দিবেন। নিশ্চয়ই তিনি বড় দাতা ও বড়ই দয়ালু (সূরা যুমারঃ আয়াত ৫৩)
নিশ্চয়ই আপনি কখনও ওয়াদা ভংগ করেন না।
আল্লাহ তায়ালা তোমাদের শাস্তি প্রদান করে কি করবেন? যদি তোমরা তাঁর শোকর কর এবং ইমান আনয়ন করো তবে, আল্লাহ তায়ালা অত্যন্ত গুণগ্রাহী ও মহাজ্ঞানী। (সূরা নিসাঃ আয়াত ১৪৭)
আর আল্লাহ তায়ালার সুন্দর সুন্দর নাম সমূহ রয়েছে; অতএব, তোমরা সেই নাম সমূহ দ্বারা তাকে ডাকো (অর্থাৎ, তাঁর নিকট দু‘আ করো)। (সূরা আরাফঃ আয়াত ১৮০)