রবীন্দ্রনাথের “জুতা আবিস্কার” কবিতা যারা পড়েছেন, তাঁরা হয়তোবা জানেন, সারা পৃথিবী চামড়া দিয়ে মুড়ে ফেলার চেয়ে নিজের পা দুটি চামড়া দিয়ে মুড়ে ফেলা ভালো। আর এভাবেই জুতা আবিস্কার হয়। পায়ের জুতাটি আরামদায়ক না হলে হাঁটার স্বাভাবিক ছন্দই নষ্ট হয়ে যায়। তাই যাদের অনেক হাঁটাহাঁটি করতে হয়, তাঁদের পায়ের জুতা আরামদায়ক কিনা সেদিকে অবশ্যই লক্ষ্য রাখতে হবে।
পায়ের জুতার গড়ন অনুযায়ী জুতাকে সাধারণত দুই অংশে ভাগ করা হয়। জুতার ইনসোল বা ভিতরের দিক এবং আউটসোল বা বাহিরের দিক। জুতার বাহিরের দিকটি যেমনই থাকুক, ভিতরের দিকটি আরামদায়ক হলে জুতা পড়তে অনেক আরাম ও স্বস্তিদায়ক মনে হয়। অনেক সময় পায়ের অসুবিধার কারণে ডাক্তাররাও ইনসোল ব্যবহার করতে বলেন। জুতার আকার পায়ের তুলনায় কিছুটা বড় হলে, ইনসোল ব্যবহার করে সহজেই পায়ের সাথে মানিয়ে নেয়া যায়।
আজকাল রাবার, পিভিসি ও কাপড় দিয়ে তৈরি অনেক ধরনের ইনসোল কিনতে পাওয়া যায়। কাপড়ের তৈরি ইনসোলই সবচেয়ে আরামদায়ক। যেকোনো জুতা আরামদায়ক করতে নিচের এক জোড়া ইনসোলই যথেষ্ট।
আরামদায়ক এক জোড়া কাপড়ের তৈরি ইনসোল কিনতে নিচের লিঙ্কে ক্লিক করুন: